নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরে ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার জানান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে চক্রটি বেশ কয়েক বছর ধরে ডাকাতি করে আসছিল তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ৮/১০টি করে মামলা রয়েছে।
সিসি টিভির ফুটেজে দেখা যায় গত ৩০ এপ্রিল সকালে ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ আগলা ইউনিয়ন পোস্ট অফিসের সামনে সাদা রঙের একটি মাইক্রোবাস দাড়িয়ে আছে।এই মাইক্রোবাস থেকে নেমে ডিবি পুলিশের পরিচয় দিয়ে স্থানীয় স্বণ ব্যবসায়ী কৃষ্ণ সাহাকে তুলে ডাকাতরা।পরে মানিকগঞ্জ জেলার সিংগাইরে একটি নির্জন খাদের কাছে নিয়ে গিয়ে মারধর করে তার কাছে থাকা ২ শ ভরি স্বণ ও ৪শ ভরি রুপা নিয়ে তাকে সেখানে ফেলে যায়। এমন অভিযোগ পেয়ে অভিযানে নামে জেলা পুলিশ। এ ঘটনার ৭ দিনের মধ্যে সিসি টিভির ফুটেজে ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় ডাকাত চক্রে গ্যাং লিডার মোক্তারসহ ১২ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী কৃষ্ণ হাহা জানান,বাসা থেকে স্বর্ণ নিয়ে দোকানে যাওয়ার পথে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে তুলে নিয়ে স্বর্ণ লুটে নেয় ডাকাত চক্রটি। এ বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মো. আসাদুজৃজান জানান, রেকি করে ও সোর্সদের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়ে পরিকল্পিত ভাবে ডাকাতি করে চক্রটি।ডাকাত দলের মোক্তার বিদেশ থেকে ফিরে ডাকাত চক্রে জড়িয়ে পরে প্রতারণাসহ ডাকাতীর কাজ করে আসছিল। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে বলেও,জানান তিনি।
এসময় তাদের কাছ থেকে ওয়াকিটকিসহ লুট হওয়া ১৭৭ভরি স্বর্ণ ও ৩৮৬ভরি রুপা উদ্ধার করে নবাবগঞ্জ থানা পুলিশ