গাইবান্ধায় আট দলীয়ও হয়নি সাঁওতাল কাটার বিচার
বাবুল রহমান রবিন
গাইন্ধা জেলা প্রতিনিধি
১৯৬২ সালে রিকুইজিশন করা প্রৈত্রিক শর্ত ফেরত, তিন সাঁওতাল বিচারের দাবিতে সাঁওতা গাইবান্ধা জেলা গ্রুপ মিছিল ও সমাবেশ করেছে। পরে একই দাবিতে জেলা প্রশাসক ও সুপারের কাছে স্মারকলিপি মুসলিম তারা। ভোক্তা সাহেবগঞ্জ-বাগবাগদাফা,মি অর্জন কমিশন, অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপ (এলআরডি), আদিবাসী-বাঙালি সংহতি বহুমাত্রিক ক্ষমতা পালন করে। জেলা প্রশাসক সমাবেশের প্রতিবাদ সমাবেশে সাহেদগঞ্জ-বাগদাফার্ম ভ‚মি অর্জনের উত্তেজনা ফিলিমন বাসকের মুক্ত আহ্বায়ক আদিবাসী-বাঙ্গালি সংহতি বহির্ব্বায়ক অ্যাড. সিমুল ইসলাম বাবু, মানবরাজ ক্ষমতা গোলামী রবানন মুসা, অ্যাড. কুশলাশী চক্রবর্তী ও অ্যাড. ফারুক কবীর, আদিবাসী প্রিসিলা মুরমু, আপনার সরেন, ময়নুল ইসলাম, সাঁওতাল কুপরবাদী হেমাস ব্রম, মনির হোসেন সুইট, হাসান মোর্শেদ দীপন প্রমুখ। স্মারকলি উল্লেখ করা হয়, ২০১৬ সালের নভেম্বরে ৬ নবেম্বর তাৎক্ষণিক সক্রিয় আবুল কালাম আজ, মহিমাগঞ্জ সুগার মিলের এমডি, জিএম তাদের সন্ত্রাসীরা স্থানীয় পুলিশও সাঁওতালদের উচ্ছেদ করতে দফায় দফায় দফায় সংঘর্ষ সাঁতার সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। ৩০ জন সাঁওতাল সদস্য হন। মধ্যে তিন সাঁওতাল মঙ্গল মার্ডি, রমেশ টুডু ও শ্যামল হেমব্রম মারা যান। অগ্নিসংযোগে পুড়ে যায় সাঁওতালদের ঘরবাড়ি।
পরে জয়পুরপাড়ায় সন্তানদের জন্য একটি ভবন নির্মাণ করা হয়। কিন্তু কতিপয় চিহ্নিত বাঙালি ভূমিদস্যু বিদ্যালয়ের মাঠটি আবারও নেওয়ার জন্য পাঁয়রা করছে। ফলে উত্তরাগার হচ্ছে। স্থাপন সাঁওতাল শিশু নিরাপত্তা বিঘ্নত ও সুষ্ঠু শিক্ষা ব্যাহত হচ্ছে। স্মারকলিপিতে নিরীহ সাঁওতাল জন বন্ধুর মানুষের নির্বিঘ্নে বসবাসের বাধ্যবাধকতা। সমাবেশে বক্তারা গোবিন্দগঞ্জের সভাপতিগঞ্জ-বাগদাফার্ম এলাকায় সাঁওদের পৈত্রিক ১ হাজার ৮৪২। ০ একর ফেরত, সাঁওতাল পল্লীতে বসঘরে অগ্নিসংযোগ, ভাংচুর, লুটপা ওটল আগ্নিসংযোগ, ভাংচুর, লুটপা ওভটল আব্বাট ও তিন সাঁওতাও কাতাল আক্তার কাতাল আক্কেল আজ পিঠের ইউসুর বুলিম বুলিম। দাবি জানান।