চুয়াডাঙ্গায় আ.লীগের ছত্রছায়ায় চলতো রুপার রঙ্গশালা ও মাদক ব্যবসা: মধ্যরাতে বসতো দেশি-বিদেশি মদের আসর ও ভিআইপি দেহব্যবসা।
আর এখানে সঙ্গ দিতো বিশিষ্টজনরা,
তাদের মধ্যে রয়েছেন যেমন, কিছু অসাধু রাজনৈতিক ব্যাক্তি সহ পুলিশ কর্মকর্তা।
কিছু পরিবহন ব্যাবসায়িক সহ সাংবাদিক।
এখানে চলতো অবৈধভাবে জমি দখল সহ বিভিন্ন প্রতারণার ফাঁদ।
চলতো রুপার নিজ বাড়িতে নারীদের নিয়ে দেহব্যবসা।
রয়েছে সাধারণ মানুষদের ভয়ভীতি দেখানোর জন্য বিভিন্ন আগ্নেয়াস্ত্র।
রুপা তার নিজের সরির ও মনের চাহিদা মেটাতে ইচ্ছে মতো একাধিক বিবাহ করতো।
এবং যখন তার স্বামী এ সম্পর্কে খারাপ বিষয় গুলো জেনে ফেলেতো তখন স্বামীকে খুব অমানসিক অত্যাচার করে বিভিন্ন মামলা দিয়ে তাকে তালাক দিতো।
কিছু দিন পর আবার নতুন কাওকে বেঁচে নিতো অস্থায়ী স্বামী হিসাবে।
রুপার নিজের কোন সন্তান নেই।
তাই কখনো ছাগলের জন্মদিন আবার কখনো বাড়িতে থাকা বিদেশি কুকুরের জন্মদিন ও পালন করত।
রুপার অর্থ সম্পদ আর ক্ষমতার ভয়ে আশেপাশের লোকজন তার বিরুদ্ধে কোনো কথা বলতে ভয় পায়।
তার বিশেষ কারণ হচ্ছে,
কিছু পুলিশলিগ কর্মকর্তা,
সে টাকা দিয়ে সরকারি কর্মচারী কর্মকর্তাদেরকে
নিজের পোষা কুকুর বানিয়ে রেখেছিল।
আরো অনেক কথা যা বলতে গেলে এক দিনে সম্ভব নয়।